শুক্রবার ২০ জুন ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর
Reporter: গোপাল সাহা | লেখক: AD ১৯ জুন ২০২৫ ১৯ : ৫৭Abhijit Das
গোপাল সাহা
বর্তমান সমাজে মানুষ বিভিন্ন রোগে বিভিন্নভাবে আক্রান্ত হয়ে চলেছেন। তার মধ্যে কিছু বিরল রোগ মানবসমাজে বর্তমানে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে। যার মধ্যে একটি রোগ 'সিকেল সেল অ্যানিমিয়া'। যা নিয়ে বর্তমান চিকিৎসাবিজ্ঞানও যথেষ্ট চিন্তিত। আগে শুধুমাত্র সহায়ক চিকিৎসা ছিল। এখন অনেক উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, যার মধ্যে জিনগত থেরাপিও পরীক্ষাধীন রয়েছে, যা রোগীকে সম্পূর্ণভাবে নিরাময় করতে পারে, তবে এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল।
উল্লেখ, 'সিকেল সেল অ্যানিমিয়া' রক্তের এমন একটি রোগ যার চিকিৎসা পদ্ধতি যথেষ্ট ব্যয়বহুল। এই রোগ আক্রান্তের রক্তে আরবিসি অর্থাৎ লোহিত রক্তকণিকার আয়ু যথেষ্ট কম হয়। চিকিৎসাশাস্ত্র মতে, সুস্থ লোহিত রক্তকণিকার আয়ু হয় ১২০ থেকে ১৩০ দিন। কিন্তু এই রোগে আক্রান্ত হলে সেই আয়ু এসে দাঁড়ায় ৬০ থেকে ৭০ দিনে। কারণ এই রোগে আক্রান্তদের লোহিত কণিকা সাধারণের থেকে আলাদা অর্থাৎ বক্রাকার হয়। আর সেই কারণে এই রোগীদের ক্ষেত্রে লোহিত রক্তকণিকাগুলি যখন রক্তজালিকার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয় ঠিক সেই সময় ভেঙে যায় অর্থাৎ মৃত্যু ঘটে। এই রোগে আক্রান্তদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যথেষ্ট কম থাকে। এর পাশাপাশি শরীরে নানা রকম ব্যথা, অল্পতে যে কোনও রোগে আক্রান্ত হওয়া, কোথাও পড়ে গেলে অন্তর্বর্তী রক্তক্ষরণ হওয়ার পরিমাণ অত্যাধিক বেড়ে যায়।
এই রোগের বিষয়ে একটু বিস্তারিত দেখে নেওয়া যাক:
সিকেল সেল অ্যানিমিয়া হল একটি জেনেটিক রোগ, যা HBB জিনের একটি পরিবর্তনের (mutation) কারণে হয়। এই জিনটি হিমোগ্লোবিন প্রোটিনের একটি অংশ বিটা-গ্লোবিন (beta-globin) তৈরির নির্দেশ দেয়। এই মিউটেশনের ফলে অস্বাভাবিক হিমোগ্লোবিন তৈরি হয়, যা রক্তকণিকাগুলিকে শক্ত ও অর্ধচন্দ্রাকৃতি বা কাস্তে আকৃতির করে তোলে। এই অস্বাভাবিক রক্তকণিকাগুলি ছোট রক্তনালিতে আটকে যেতে পারে, ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত জটিলতা দেখা দিতে পারে। এই রোগের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে গুরুতর ক্লান্তি, শরীরে প্রদাহ, জয়েন্টে ব্যথা, নাক এবং গালে ফুসকুড়ি-যা প্রজাপতি ফুসকুড়ি নামেও পরিচিত।
এ বিষয়ে বিস্তারিত দেখে নেওয়া যাক:
১. জিনগত পরিবর্তন (Genetic Mutation) : সিকেল সেল অ্যানিমিয়া একটি বংশগত রোগ। যা পিতামাতার মাধ্যমে সন্তানের মধ্যে সঞ্চারিত হয়। যখন একজন ব্যক্তি মা ও বাবার কাছ থেকে একটি করে দু’টি মিউটেটেড HBB জিন পান, তখন এই রোগ হয়।
২. অস্বাভাবিক হিমোগ্লোবিন (Abnormal Hemoglobin): এই পরিবর্তিত জিনের কারণে শরীর হিমোগ্লোবিন S নামক একটি অস্বাভাবিক ধরনের হিমোগ্লোবিন তৈরি করে। হিমোগ্লোবিন হল একটি প্রোটিন, যা রক্তের লাল কণিকায় থাকে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন পরিবহন করে।
৩. সিকেল আকৃতির কণিকা (Sickle-Shaped Cells): হিমোগ্লোবিন S-এর কারণে রক্তের লাল কণিকাগুলি শক্ত, আঁঠালো এবং অর্ধচন্দ্রাকৃতি বা কাস্তে আকৃতির হয়ে যায়।
৪. রক্তনালির অবরোধ (Blood Vessel Blockage): এই কাস্তে-আকৃতির রক্তকণিকাগুলি ছোট ছোট রক্তনালিতে আটকে যেতে পারে, যার ফলে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত এবং অক্সিজেন পৌঁছতে পারে না।
৫. পরিণতি (Consequences) : এই রক্তনালির অবরোধের ফলে ব্যথার সমস্যা (pain crisis), অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি এবং অন্যান্য গুরুতর জটিলতা দেখা দিতে পারে।
৬. উত্তরাধিকার (Inheritance) : যদি একজন ব্যক্তি শুধুমাত্র একজন পিতা-মাতার কাছ থেকে মিউটেটেড জিনটি পান, তাহলে তিনি সিকেল সেল ট্রেইট বহন করবেন। তবে, সাধারণত কোনও উপসর্গ দেখা যাবে না বা খুব হাল্কা মাত্রায় থাকবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই রোগের লক্ষণ ৫ থেকে ৬ মাস বয়স থেকেই দেখা যায়। এই সমস্ত রোগীদের ক্ষেত্রে সম্পর্কে জড়ানো অর্থাৎ বিবাহ জড়িত হওয়ার বিষয়ে ডাক্তারদের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়।
৭. লোহিত রক্তকণিকা: একটি পাতলা বাটির মতো, যাতে স্বচ্ছন্দে অক্সিজেন বহন করা যায় এবং প্রবাহ হওয়ার সময় কোনও রকম বাধা সৃষ্টি না হয় বা ভেঙে না যায়। কিন্তু এই রোগে আক্রান্ত হলে জিনগত কারণে হিমোগ্লোবিনের পরিবর্তনের ফলে রক্তকণিকার বিকৃতি হয়। এর ফলে অ্যানিমিয়া রোগ হয়। মূলত এই 'ক্যাপিলারি'গুলো দিয়ে অর্থাৎ প্রবাহের রাস্তা দিয়ে ঠিকমতো লোহিত রক্তকণিকা প্রবাহ না হওয়ার কারণে একটা বাধার সৃষ্টি হয় ও জমাট বাঁধে এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ভয়াবহ ব্যাথারও সৃষ্টি হয়। একইসঙ্গে প্রতিরোধ ক্ষমতাও ক্রমাগত নষ্ট হতে থাকে বা অত্যাধিক পরিমাণে কমে যায়।
এই বিষয়ে আজকাল ডট ইন কথা বলেছিল চিকিৎসক সংযুক্তা দে এবং রঞ্জন ভট্টাচার্যের সঙ্গে। চিকিৎসক রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, "আজ ১৯ জুন দিনটি বিশ্ব ‘সিকেল সেল অ্যানিমিয়া দিবস’ হিসাবে উদযাপিত করা হয় বিশ্বব্যাপী। আজকের দিনটি যেখানে আমরা সবাইকে বলছি এই রোগের উপরে বেশি করে আলোকপাত করতে। এই রোগে আক্রান্ত যে সমস্ত মানুষ ও পরিবারবর্গ রয়েছেন তাঁদের উপরে বেশি করে আলোকপাত করতে ও ভীতি দূর করতে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা দিবস। কারণ, জমা জলে যেমন মশা জন্মায়, ঠিক একই রকম ভাবে অন্ধকার গুহা বা জঙ্গলে বা রাস্তায় আলোকপাত করলে সেখানে যে কোনও বিপদকে সহজেই শনাক্ত করা যায়। তাই এই রোগে আক্রান্তদের উপর আলোকপাত করা এবং তাদের যাতে আমরা সঠিকভাবে দিশা দেখাতে পারি, সেই জন্যই পালিত হচ্ছে 'বিশ্ব সিকেল সেল অ্যানিমিয়া দিবস'।
চিকিৎসক সংযুক্তা দে বলেন, "জাতীয় সিকেল সেল অ্যানিমিয়া নির্মূল কর্মসূচি এবং বিরল রোগসমূহের জন্য জাতীয় নীতি- এই দু’টি উদ্যোগ সম্মিলিতভাবে ভারতে সিকেল সেল অ্যানিমিয়া ও অন্যান্য বিরল রোগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি ব্যাপক প্রচেষ্টা হিসেবে কাজ করছে। এই উদ্যোগগুলির মূল লক্ষ্য হল প্রতিরোধ, প্রারম্ভিক হস্তক্ষেপ এবং আক্রান্ত সকল ব্যক্তির জন্য সহজলভ্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা।“
তিনি আরও বলেন, "আজ ১৯শে জুন 'বিশ্ব সিকেল সেল দিবস' সারা বিশ্বজুড়ে পালিত হয়। সাধারণ মানুষের মধ্যে এই রোগ সম্বন্ধে সচেতনতা প্রচুর অভাব রয়েছে এবং ভয়-ভীতি রয়েছে, অনেকে জেনেও সঠিক দিশা না থাকার কারণে চিকিৎসায় গাফিলতি হয়। আমাদের মূল উদ্দেশ্য এই বিষয়ে মানুষের মধ্যে ভীতি দূর করা এবং সঠিকভাবে আলোকপাত করা। তাই জন্যই ১৯ শে জুন দিনটি বেশি করে গুরুত্ব দিয়ে পালিত করা হয়।
২০২৩ সালে শুরু হওয়া জাতীয় সিকেল সেল অ্যানিমিয়া নির্মূল কর্মসূচি। এই সমস্যার সমাধানে একটি বহু-মুখী পদ্ধতি গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে সচেতনতা বৃদ্ধি, স্ক্রিনিং (পরীক্ষা), এবং চিকিৎসা-সংক্রান্ত পদক্ষেপ। এই কর্মসূচিটি বিরল রোগের জন্য ঘোষিত জাতীয় নীতির একটি অংশ, যা দেশের সমস্ত আক্রান্ত নাগরিকের জন্য আরও কার্যকর ও সমন্বিত স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ সৃষ্টি করতে চায়। সিকেল সেল অ্যানিমিয়া ভারতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিরল রোগ হিসেবে চিহ্নিত, যা বিশেষ করে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর মধ্যে বেশি পরিলক্ষিত হয়।"
২০২৩ সালে শুরু হয় জাতীয় সিকেল সেল অ্যানিমিয়া নির্মূল কর্মসূচি। এই সমস্যার সমাধানে একটি বহুমুখী পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে সচেতনতা বৃদ্ধি, স্ক্রিনিং (পরীক্ষা) এবং চিকিৎসা-সংক্রান্ত পদক্ষেপ। এই কর্মসূচিটি বিরল রোগের জন্য ঘোষিত জাতীয় নীতির একটি অংশ, যা দেশের সমস্ত আক্রান্ত নাগরিকের জন্য আরও কার্যকর ও সমন্বিত স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ সৃষ্টি করতে চায়। সিকেল সেল অ্যানিমিয়া ভারতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিরল রোগ হিসেবে চিহ্নিত, যা বিশেষ করে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর মধ্যে বেশি পরিলক্ষিত হয়।"

নানান খবর

কলকাতায় ধরা পড়ল নীলবাতি লাগানো ভুয়ো আধিকারিকের গাড়ি

ঘোর বর্ষায় ভাসল কেয়াপাতার নৌকা, প্রয়াত সাহিত্যিক প্রফুল্ল রায়

অতি সংকটজনক অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়! কলকাতা থেকে দিল্লি এইমস-এ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বিজেপি সাংসদকে

‘প্রকল্প অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা যাবে না’, বাংলায় ১০০ দিনের কাজ শুরু করতে কেন্দ্রকে নির্দেশ কলকাতা হাই কোর্টের

সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটিতে বিশেষ বক্তৃতামালার আয়োজন

বৃষ্টি হলেই বিক্রি বেড়ে যায় এই দুটো জিনিসের, কী ভাবছেন? মিলিয়ে নিন কী কী

বিজ্ঞানের অগ্রগতি চিকিৎসা ব্যবস্থায় নতুন দিশা, চিকিৎসার জাদুতে শিশুর পুনর্জন্ম

‘সংবিধান হত্যা দিবস’ পালনে রাজ্যের আপত্তি রয়েছে, জানালেন মমতা

বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গাঙ্গুলির শারীরিক অবস্থা সঙ্কটজনক, আইসিইউতে রয়েছেন অতিরিক্ত পর্যবেক্ষণে

কসবায় একই পরিবারের তিনজনের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ

শহরে গৃহবধূর দেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ

‘জানলা দিয়ে দেখছি বোমা-বিস্ফোরণ, প্রতি মুহূর্তে আতঙ্ক’, ইরান থেকে বেরোতে আজারবাইজানের দিকে যাত্রা শুরু কলকাতার প্রফেসরের!

ফের বড় বিপদ এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে! মাঝপথে কলকাতায় নামিয়ে দেওয়া হল যাত্রীদের

সকাল থেকে একনাগাড়ে তুমুল বৃষ্টি কলকাতায়, দিনভর প্রবল বর্ষণ উত্তর থেকে দক্ষিণে! চরম ভোগান্তি কোন কোন জেলার?

ফের রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া! কসবায় স্নেহের টানে দিদির মৃতদেহ আগলে বোন

মাংসের বিকল্প ‘গোল্ডপ্রো’! নতুন দিগন্ত খুলতে চলেছে এ বার পশ্চিমবঙ্গের বাজারেও

ব্যাঙ্ককর্মীর দুর্ঘটনা, অজ্ঞাতপরিচয় আরপিএফ কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের দমদম জিআরপি-তে

কাউন্সিলর-মেয়র জায়গা ঠিক করেছে, আপাতত ওখানেই বাজার, নতুন ‘মার্কেট’-এর কথা জানালেন মমতা

গভীর রাত থেকে জ্বলছে খিদিরপুরের বাজার, পুড়ে ছাই হাজারের বেশি দোকান

অভিনেত্রী এবার নেত্রী! নতুন ভূমিকায় রাজনীতির ময়দানে কবে দেখা যাবে স্বাগতা মুখোপাধ্যায়কে?

হাতে আর তিন বছর, তারপরই এই সমস্যায় সকলকে ভুগতে হবে, পরিবেশবিদদের মাথায় হাত

‘যুদ্ধে আমার ব্যক্তিগত ক্ষতি’, মিসাইল ছোড়াছুড়িতে ছেলের বিয়ে দিতে না পেরে কষ্টে নেতানিয়াহু! ইজরায়েলিরা যা প্রতিক্রিয়া দিলেন…

হাল্কের মতো ঢেউ খেলানো পেশি, সেই মহিলা বডিবিল্ডারের সঙ্গেই হাতুড়ি দিয়ে এ কী করলেন স্বামী!

রয়েছেন লন্ডনেই, ভারত–ইংল্যান্ড টেস্ট দেখতে আসবেন বিরাট? জেনে নিন

বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সামরিক ঘাঁটি রয়েছে ভারতেই! প্রাণ হাতে নিয়ে পাহাড়ায় থাকেন জওয়ানরা

প্রিয়জনকে হারালেন রূপসা চট্টোপাধ্যায়! ১৩ বছরের সঙ্গীকে হারিয়ে শোকে পাথর অভিনেত্রী

বিশ্বের সবচেয়ে দামী জিনিসের এক গ্রামের দাম ৬২ লক্ষ কোটি ডলার, কোন কাজে লাগে সেটি

‘আমাদের বিয়েবাড়িতে ভিড় জমেছে, চলছে খাওয়া’…. বিপুল আয়োজনের প্রভাব কীভাবে পরিবেশের ক্ষতি করছে জানেন?

চরম দুঃসংবাদ বলিউডে! প্রয়াত অভিনেত্রী রীমা লাগুর প্রাক্তন স্বামী বিবেক লাগুর জীবনাবসান

আলোর ফুলঝুড়িতে বিপর্যস্ত ইজরায়েল, বিতর্ক তৈরি করল ইরানের ক্লাস্টার বোমা

হেঁটেই বাড়বে আয়ু! জানেন সারা দিনে কত পা হাঁটলে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি এড়াতে পারবেন?

বর্ষা আসতেই বেড়েছে পেটের সমস্যা? ৫ নিয়ম মানলে বৃষ্টির মরশুমে থাকবেন সুস্থ

পকেট এসি তৈরি করে চমক দিল সোনি! ঘাড়ে লাগালেই ‘ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল’ হবে শরীর! দাম কত? কোথায় পাবেন?

‘সিতারে জমিন পর’-এর প্রস্তাব প্রথমে সলমনকে দিয়েছিলেন আমির? প্রিমিয়ারে এসে হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন ‘টাইগার’!

সাক্ষাৎ যমদূত! এক ছোবলেই ছবি, তবে কোথায় এরা অসহায় জানলে অবাক হবেন

সঞ্জয় কাপুরের শেষকৃত্যে করিশ্মাকে আগলালেন বোন করিনা, নতুন রূপে ফিরছেন সময় রায়না?

ফের বিমান বাতিল করল এয়ার ইন্ডিয়া, দেখাল এই কারণগুলি

পৃথিবী থেকে ২৬ হাজার টন সোনা লুট করে নিয়েছে মানুষ, অল্প কিছুদিনেই শেষ হয়ে যাবে সেই ভাণ্ডার

অদ্ভুত চিল-চিৎকার, অশ্রাব্য গালাগালি, সিইও-র ‘ভিডিওকল’ অত্যাচারে চেয়ারেই অজ্ঞান কর্মী, জ্ঞান ফিরল হাসপাতালে

ক্যান্সার কোথা থেকে শক্তি পায়, সামনে এল যুগান্তকারী তথ্য

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন এমবাপে, কবে মাঠে নামবেন রিয়াল স্ট্রাইকার জানুন

ডিমের ভিতরে ওটা কী? ৮০ মিলিয়ন বছর ধরে এখনও টাটকা, এবার কী তাহলে...

সত্যিই কি দীপাকে জ্যান্ত পুড়িয়ে দেবে সেনগুপ্ত পরিবার? 'অনুরাগের ছোঁয়া'র মহাপর্বে কী লেখা আছে দীপার ভাগ্যে?